Tuesday, April 18, 2017

Book Review-1

  

বই মানুষের প্রেরণার শক্তি যোগায় কখন ও অন্তরঙ্গ বন্ধু হিসেবে আবার কখন সঠিক পরার্মশদাতা অভিভাবক হিসেবে।বুদ্ধিমাত্তা বিকাশে বই পড়ার কোন বিকল্প আছে কি? এই বইটি রকমারি.কমের জরিপে একুশে মেলার সেরা দশটি বইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় হয়েছে। এখানে কিছু পাঠকের মতামত তুলে ধরা হলঃ
পাঠক মতামতঃ
*ঘুটঘুটে অন্ধকার। নীরব। নিস্তব্ধ।
হঠাৎ কোথেকে যেন উদয় হলো আলোর ঝরনাধারা। সেই আলোয় পরিশুদ্ধ হচ্ছে শহর-বন্দর-গ্রাম। ভেসে যাচ্ছে নর্দমা আর নোংরা আবিল। কিন্তু ব্যাপারটা কারও কারও সহ্য হলো না। যেই অন্ধকারে তারা ছিল, সবাইকেই তারা ধরে রাখতে চাইল সেই অন্ধকারে। লেজকাটা শেয়ালের মতো সবাইকে যার যার লেজ কেটে ফেলার “সু”পরামর্শ দিল। বিশাল এক কালো থাবায় ছেদ পড়ল আলোর গতিধারায়। ধীরে ধীরে আবার বাড়তে লাগল নিকষ অন্ধকার।
এমনই এক শঙ্কুল সময়ে এগিয়ে এলেন একজন। আজাদ করার ব্রত নিয়ে নামলেন সাদা পাতার কালো হরফে। সরাতে লাগলেন নতুন করে গজিয়ে ওঠা জঞ্জাল; এবং কালো থাবার অশনি।
সাজিদ। নতশির। একসময় নত হতো কথিত বিজ্ঞানমনস্কতার নামে ভ্রান্ত বিশ্বাসের পদতলে। সত্যের সন্ধান পেয়ে আজ নত হয় মহান স্রষ্টার সমানে। শুধু নত হয়েই ক্ষান্ত হয়নি; যে-মশালের সন্ধান পেয়েছে, সেটা ছড়িয়ে দিচ্ছে আপনজনের কাছে: কখনো মুসলিম-অমুসলিমদের ভ্রান্ত ও ঊনধারণার মুণ্ডুপাত করে, কখনো মুসলিম পরিবারে জন্ম নেওয়া মুসলিমদের সংশয় নিরসন করে।

ইসলাম নিয়ে নাস্তিক আর সংশয়বাদীদের মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগই ইসলামের শত্রু আর বিদ্বেষীদের থেকে ধার করা। এগুলো যেমন ছিল ১৪ শ বছর আগে, তেমনি জিইয়ে আছে আজও। এসব নিয়ে কাজ হয়েছে প্রচুর—দেশে। বিদেশে। আরিফ আজাদের স্বকীয়তা এখানেই যে, তিনি এগুলো তুলে এনেছেন গল্পের ধাঁচে। আকর্ষণীয় ঢঙে। সহজ ও সাবলীল ভাষায়। প্রাসঙ্গিক যুক্তি আর প্রতিতুলনার সন্নিবেশে।
এখানে আছে মুক্তিযুদ্ধ, বিজ্ঞান, কৌতুক, যুক্তি, কুর’আন, গবেষণা আর অনেকখানি ইসলাম।
পড়তে পড়তে কখনো টেনশন জাগবে। সাজিদের নীরবতায় জ্বলুনি হবে। এরপর সে যখন বলা শুরু করবে তখন হা হয়ে বসে থাকতে হবে। কখনো কিছু কথা মাথার উপর দিয়ে যাবে। কিছু অন্তর ভেদ করবে। সত্যকে টেনে তুলবে। ভেলকিবাজি দেখিয়ে দেবে। মুখোশ, ডবালস্ট্যান্ড উন্মোচন করবে। কিছু জায়গা পড়তে পড়তে ঠোঁটের কোণে ফুটে উঠবে এক চিলতে হাসি। আল্লাহ চান তো, কখন যে সরে যাবে কালো থাবার গ্রাস খেয়ালই থাকবে না।
লেখাগুলো সংকলনের সময় বই আকারে বের করার কোনো সংকল্প লেখকের ছিল না। তাই কিছুটা অসংলগ্ন লাগতে পারে কোথাও কোথাও। ইংরেজি ফন্টগুলো তুলনামূলক বড় হওয়ায় পৃষ্ঠাসজ্জা কোথাও কোথাও বেখাপ্পা লেগেছে। আছে সাধারণ কিছু বানান ভুল। বাংলা বইয়ের কোনো প্রকাশনীর কাছ থেকে এগুলো “স্বাভাবিক” কিন্তু অমার্জনীয়। আশা করি, পরবর্তী সংস্করণে এগুলো ঠিক করা হবে।
এ ধরনের বইয়ের আরেকটি দিক হচ্ছে, কারও কারও জন্য দুটো প্রশ্নের উত্তর যথেষ্ট, কারও জন্য দশটি, কারও জন্য বা দু শটিতেও হবে না। তারপরও বাঙালি “মুক্তমনা” চর্চাকারীরা সাধারণত যেসব অজুহাত তুলে ধর্মকারী করে, সেগুলোর গোছানো উত্তর পাওয়া যাবে এখানে।
ব্যক্তিগতভাবে আমি নিজে একসময় সংশয়বাদী ছিলাম বলে, বইটার আবেদন ও প্রয়োজনীয়তা আরও বেশি লেগেছে আমার কাছে। বইটার মূল উদ্দেশ্য ভ্রান্তি ধরিয়ে দেওয়া হলেও, আমি চাই না বইটার জবাবে কোনো নাস্তিকের দাঁত ভেঙে যাক। আমি চাই না বইটা পড়ে কোনো সংশয়ী অপদস্থ হোক। আমি চাই তারা হতবাক হয়ে যাক। বাকশূন্য হয়ে যাক। তাদের সামনে উদ্ভাসিত হোক সত্য। যে-কালো থাবা আড়াল করে রেখেছিল আলোর চ্ছটাকে, আমি চাই সেই থাবা অসহায় হয়ে পড়ুক আলোর ঝরনাধারার কাছে। বইটা হোক উঠতি, পাতি, উদীয়মান কিংবা ওয়ানাবি নাস্তিক, সংশয়বাদী আর ইসলামবিদ্বেষীর বটিকা। হয়ে উঠুক সত্যের অনুসারীদের পালে নতুন তুণ।
সত্যের অবগাহনে সিক্ত হয়ে সবাই উড়ে বেরাক জান্নাতের বাস্তব ভুবনে, এই আশায়…

মতামত মাসুদ শরীফ ।

 *বর্তমান যুগ হলো প্রেজেন্টাশানের যুগ। একটা জিনিসকে আপনি কিভাবে, কতোটা সহজে, কতোটা সাবলীলভাবে, কতোটা মাধুর্যতায় প্রেজেন্টেশান করছেন তার উপর কিন্তু অনেক কিছুই নির্ভর করে। ন্যাচারালি, মানুষের একটা স্বভাব হচ্ছে – এরা তত্ত্বকথা খুব কম হজম করতে পারে। এরা চায় সহজবোধ্যতা। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ এর লেখক আরিফ আজাদ ঠিক এই পদ্ধতিই বেছে নিয়েছেন। তিনি গতানুগতিক লেকচার বা তত্বকথার ধাঁচে না গিয়ে, বক্তব্যের বিষয়গুলোকে গল্পের ধাঁচে ফেলে সাজিয়েছেন। প্রতিটি গল্পের শুরুতেই আছে মজার, আগ্রহ উদ্দীপক একটি সূচনা। কোথাও বা গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র সাজিদের সাথে তাঁর বন্ধু আরিফের খুনসুটি, কোথাও বা মজার কোন স্মৃতির রোমন্থন, কোথাও বা আছে সিরিয়াস কোন ব্যাপারে সিরিয়াস কোন হুশিয়ারি। গল্পে মজা আছে, আনন্দ আছে। মোটামুটি, সার্থক গল্পে যা যা উপাদান থাকা দরকার, যা যা থাকলে পাঠকের গল্প পাঠে বিরক্তি আসেনা, রুচি হারায় না- তার সবকিছুর এক সম্মিলিত সন্নিবেশ যেন লেখক আরিফ আজাদের এই সিরিজের একেকটি এপিসোড।
গল্পে গল্পে যুক্তি খন্ডন, পাল্টা যুক্তি ছুঁড়ে দেওয়া, পরম মমতায় অবিশ্বাসের অন্ধকার দূরীকরণে এ যেন এক বিশ্বস্ত শিল্পী।
মতামত ওয়াফি লাইফ।

* মুক্তবুদ্ধি চর্চা আর বিজ্ঞানমনষ্কতার নামে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির বিষাক্ত ছোঁবলে যখন বিশ্বাসীরা নীল হয়ে যাচ্ছিল তখনি অনলাইনে আরিফ আজাদ এর সাজিদের উত্থান।
কুরআন আর বিজ্ঞানের রেফারেন্সে অবিশ্বাসীদের অযৌক্তিক যুক্তির আয়নাকে ভেঙ্গে চুরমার করে দিয়ে অনলাইনে অল্প সময়েই ব্যপক জনপ্রিয় হয়ে উঠে সাজিদ নামের হীরে।
বিজ্ঞান দিয়ে ইসলামকে যাচাই করা এবং ইসলাম এবং বিজ্ঞানকে সাযুজ্যপূর্ণ প্রমাণের এই প্রয়াস হয়ত স্বল্পমেয়াদে প্রয়োজনীয় এবং সস্তা ‘বিজ্ঞানমনস্ক’ বইয়ের সয়লাব ঠেকাতে অত্যাবশ্যকীয় হলেও দীর্ঘমেয়াদে এর কুফল আছে। বিজ্ঞান পরিবর্তনশীল। আজকে যা ফ্যাক্ট কালকে তা পূর্বধারণায় পরিণত হতে পারে। ইসলাম অপরিবর্তনীয়, সত্য ও শাশ্বত। জাকির নায়েকীয় কায়দায় বিজ্ঞান ও ইসলামকে সামঞ্জস্যপূর্ণ প্রমাণের চেষ্টাটা একটি ডিফেন্সিভ মোড, এথেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে। বিজ্ঞানের মত সর্বদা পরিবর্তনশীল অস্থিরচিত্ত একটি বিষয়, যার কোন আদর্শিক ও তাত্ত্বিক ভিত্তি নাই তার সাথে ইসলামের মত সর্বযুগে সর্বস্থানে প্রযোজ্য একটি তাত্ত্বিক ভিত্তিসমেত আদর্শকে কম্প্যাটিবল প্রমাণ অহেতুক খরচা।
নাস্তিকদের বহু অদ্ভুত প্রশ্নের সম্মুখীন হই আমরা সবাই।নাস্তিকরা বিজ্ঞানের দোহাই দিয়ে ধর্মকে মিথ্যা বানানোর অপচেস্টা করে।আর নাস্তিকদের সেই সকল অদ্ভুত প্রশ্নের উত্তর বিজ্ঞানের আলোকে গুছিয়ে লিখেছেন আরিফ ভাই।আর সেটাই মলাট বন্ধি হয়ে “প্যারাডক্সিয়াল সাজিদ”।


 মাওলানা আব্দুর রহীম (রাহিমাহুল্লাহ -১৯১৮-১৯৮৭) “বিবর্তনবাদ ও সৃষ্টিতত্ত্ব” নামে একটি বই লেখা শুরু করেন। অবাক লাগে যে একজন মাওলানা বিজ্ঞানের ওপর বই লিখবেন; তাও আবার বিজ্ঞানের ভুল খন্ডিয়ে!! অবাক হলেন সেই সময়ের লোকেরা; বিশেষত বিভিন্ন ভার্সিটির শিক্ষকেরা। অথচ অবাক হওয়ার তেমন কিছুও ছিলো না। কারণ যারা এই মাওলানাকে চিনতেন তারা জানতেন তিনি কিরুপ আন্তর্জাতিক লোক ছিলেন। সেই সময়কার দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বিজ্ঞানবিভাগের অনেক প্রফেসরই তাঁর কাছে বইটি দেওয়ার জন্য আগে থেকেই বলেছিলেন, যাতে পরখ করে দেখতে পারেন একজন মাওলানা আবার ভুল পথে চলে যায় কিনা!! তিনি বইটি লেখা শেষ করলেন। বইটি লেখা শেষে যারা বইটি চেয়েছিলেন সেই সব বিজ্ঞানের প্রফেসরদের কাছে তিনি বই এর কপি দিয়ে প্রত্যেককে বলেছিলেন আপনারা আমার বই এর ওপর মন্তব্য করুন। আর বই লেখা শেষ হওয়ার পর যারা আগে চেয়েছিলেন কিন্তু শেষ হওয়ার পরে তারা আর চাননি তিনি তাদের কাছে নিজে বইটি দিয়ে মন্তব্য লিখতে বলেছিলেন। কিন্তু অবাক করা বিষয় হলো সেই সময়কার কোনো ভার্সিটিরি কোনো বিজ্ঞানের পূজারী সেক্যুলার-নাস্তিক প্রফেসররা একটা মন্তব্যও করতে রাজি হননি বা পারেনি। হাহা। হাসি লাগে না? একজন মাওলানা একটা বই লিখেছেন, অনেক সেক্যুলার-নাস্তিক প্রফেসর চেয়েছেন। তিনি কেবল দিয়েই ক্ষান্ত হননি বরং উলটো বলেছেন আপনারা আমার বইয়ের ওপর মন্তব্য করুন, আমি সেগুলো নিয়েও আলোচনা করবো। মাওলানা আব্দুর রহীম (রাহিমাহুল্লাহ) নিরাশ হলেন তাদের নাস্তিকতার ভিত্তিতে আঘাত হানার পরেও তারা একজনও সামনাসামনি আসতে সাহস করলেন না। এর কারণ মাওলানার বই এর পরতে পরতে দেখতে পাবেন। তিনি কিভাবে ভন্ডতের উত্তর দিয়েছেন বিজ্ঞানীদের বিজ্ঞানের যুক্তি ও বিজ্ঞান দ্বারা। বই এর প্রতিটা পরতে পরতে তার ছাপ নিহিত আছে। এভাবেই নাস্তিকতার ভন্ডামির নষ্ট জামা খুলে গেছে একজন মাওলানার কাছে। এভাবে আমরা যুক্তি আর বিজ্ঞানের কাছে নাস্তিকতার অপযুক্তিগুলো হেরে গেলো। বিজ্ঞানকে যেসব মানুষেরা পূজা শুরু করেছে, সেইসব লোকেরাও যেমন অপযুক্তিতে দূর্বল, তেমনি দূর্বল তাদের বিজ্ঞানের নামে অপবিজ্ঞানের কথাও। তারা বিজ্ঞান এবং বিজ্ঞানের নিজস্ব চিন্তাগুলোকে এক করে গুলিয়ে ফেলেছে। তাদের বিজ্ঞানীরাই একবার বলবে পৃথিবী স্থির, সূর্য ঘুরে। আবার বলবে, না, সূর্য স্থির, আসলে পৃথিবী ঘুরে। আবার বলবে, নাহ, দুইটাই ঘুরে। মামার বাড়ির মুয়ার মত একেকদিন একেকটা চায়। এদের মত ভন্ড নাস্তিকরা প্রতিদিন একটা করে হাইপোথিসিস বলবে আর সেইটারেই বিজ্ঞান বলে ধর্মরে গালি দিয়ে আত্মতৃপ্তির ঢেকুর তুলবে। অথচ ভন্ডামিতে যে আত্মতৃপ্তি। সেইসব ভন্ডামির জায়গাগুলোকে নতুন করে তুলে এনেছেন আরিফ আজাদ এর ”প্যারাডক্সিক্যাল_সাজিদ” বইটিতে। বইটি বিজ্ঞানের বই নয়। বরং বিজ্ঞানের বাপ (উৎস) ফিলোসফি বা দর্শনের যুক্তি ও রসবোধ দিয়ে বিজ্ঞান পুজারী নাস্তিক-সেক্যুলারদের রোগের অপযুক্তিগুলোকে দেখানো হয়েছে । এজন্য পড়তেও বিরক্তিবোধ করবেন না আবার উপভোগের সাথে দেখতে পারবেন বিজ্ঞানপুজারীরা কীভাবে অসৎ পথের আশ্রয় নিয়ে সাধারণ জনগণকে ধোঁকা দিচ্ছে। বিজ্ঞান নাস্তিকতা প্রমোট করে না, নাস্তিকতা প্রমোট করে বিজ্ঞানের চর্চাকারী কিছু ব্যক্তির দূর্বল চাহিদা। যেমন বলেছেন নাস্তিকদের অন্যতম গুরু হাক্সলী যে, আমাদের ধর্মের সাথে তেমন বিরোধ নেই, যা বিরোধ সেটা হলো ধর্মের নৈতিকতার সাথে। মানে হলো তাকে যদি বলেন, নৈতিকতা মানতে হবে না তুমি ধর্মেই থাকো, তখন দেখবেন সে ঠিকই ধর্মকে গালি দেবে না। কারণ হলো তখন তার ধর্মও ঠিক থাকলো (বা জাহান্নামেই যাক!) আবার ফ্রি মিক্সিং করতে পারবে। মূলকথা হলো সে চায় তার মন যা চায় তাই করুক। সে তার মনকেও বিজ্ঞানের মত গড আকারে নিয়েছে। এভাবে তাদের গডের সংখ্যা বৃদ্ধি পেতে পেতে বিজ্ঞান থেকে শুরু করে মন, ডারউইন, মার্ক্স, ফ্রয়েড এ পৌছেছে। শেষে তারা কুকুর-বিড়াল আর বাঘ-ভাল্লুক-হাতি-ঘোড়ার কাছে মঙ্গল চাওয়া শুরু করলো। তাদের বিজ্ঞান গডকে আবার এসব প্রাণীনামক গডগুলোর কাছে নত করলো। এভাবে নিজেদের প্রতিটা ইচ্ছাকে বিজ্ঞান গড, ফিলোসফি গড, কুকুর-বিড়ালে মঙ্গল চাওয়া গড ইত্যাদি গডে উপাসনা শুরু করে দিলো। সোজা কথায় তাদের দূর্বল মনের চাহিদার বিপরীতে যাই যাবে সেগুলোর বিরুদ্ধেই তারা অপযুক্তি আর বিজ্ঞানের অপব্যবহারে লেগে পড়বে। আর আমাদেরও দায়িত্ব হয়ে পড়ে এসব অসৎ পূজারীদের মুখোশগুলোকে খুলে দেবার। তাই বইটি অবশ্যই সবার কিনবেন। বইটি ভালো ও আমাদের উদ্দেশ্যের সাথে যায় বলে আমরা প্রমোট করলাম। বই সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন এখানে করবেন না। নিচের প্রকাশনীর নাম্বার বা লেখকের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। যতদূর জানি বইটির ৩ হাজার কপিই শেষ হয়ে গেছে বইমেলার স্টল এ। বই মেলা ছাড়া অন্যান্য জায়গায় পাওয়া যেতে পারে । এক্ষেত্রে কবে আসতে পারে সেটা আপনারা প্রকাশনী থেকে জেনে নিয়ে বই মেলা থেকে, অনলাইনে, বা নিজনিজ জেলা শহরের প্রাপ্তিস্থান থেকে কবে পাবেন সেগুলো জেনে নিয়ে নিজ দায়িত্ব কিনুন। আবারো বলছি, বই সংক্রান্ত কোনো প্রশ্ন এখানে করবেন না। লেখকের ওয়ালে বা প্রকাশনীর গ্রুপ ওয়ালে পাবেন সব- কিছু জানার থাকলে সেখানে করুন।

মুস্তফা কামাল
সম্পাদক গোবি খবর

No comments:

Post a Comment

মহানবী (সা.)-এর বিদায় হজের ঐতিহাসিক ভাষণ:

বিশ্ব নবী হযরত মুহাম্মদ ( সা .) দশম হিজরী সনের পবিত্র হজের সময় প্রায় ১ লাখ ৫০ হাজার সাহাবির সামনে জিলহজ মাসের ...